সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

Amra Engineers লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

পলিটেকনিকের ছাত্ররাও পারে "রোবট" তৈরি করতে তার প্রমাণ দিল NIET এর ইব্রাহীম।

এই ছেলেটির নাম ইব্রাহীম । সে National Institute of Engineering & Technology (NIET) পড়ালেখা করে। সে  তার এইটা ৭ নাম্বার প্রজেক্ট, রোবট। এর আগেও সে অনেকগুলো প্রজেক্ট করেছি। আর বিজ্ঞান মেলায় এই নিয়ে ৬ বার অংশগ্রহন করেছিল। ইনশাআল্লাহ আগামি কিছু দিনের মধ্যে আবারো বিজ্ঞান মেলায় এ অংশগ্রহন করবে আর সেখানে এই রোবট টি দেখাবে। সবাই দোয়া করবেন প্রথম হতে পারে। ভিডিও দেখুন আর ইউটিউবে Subscribeকরুনঃ

ঢাকা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট প্রজেক্ট ২০১৬

প্রযুক্তি শক্তি প্রযুক্তই মুক্তি স্কিলস কম্পিটিশন ২০১৬ সম্পূর্ণ নতুন একটি প্রজেক্ট তৈরিতে আমরা মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট। ঢাকা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট।। নতুনের আহবানে এগিয়ে যাওয়াই  আমাদের মূল উদ্দেশ্য। দেখুন ভিডিও টি........................

ঢাকা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট আয়োজিত স্কিল কম্পিটিশন ২০১৬

ঢাকা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট আয়োজিত স্কিল কম্পিটিশন ২০১৬ এর কিছু মুহূর্ত...  মায়ের গান শুন চোখে পানি চলে এসবে.........।

আমি একজন ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার

এই কথাটি বলতে যে সকল ভাইয়েরা হিনমন্য ও চিন্তিত তারা দয়া করে পড়বেন। *BSc না করে নাকি নামের আগে ইঞ্জিনিয়ার লিখতে পারবো না। বিশ্বের কোন দেশে এমন রুল আছে? কারো জানা থাকলে জানাবেন please. *ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং একটি আন্তর্জাতিক স্বীকৃত শিক্ষা ব্যবস্থা. A level বা HSC করার পরে কারিগরি ব্যবস্থায় ১ বছর(যেমন:TICI) পড়ালেখা করলে Technician হওয়া যায়। তারপর ১ বছর পড়ালেখা করলে Diploma certificate পাওয়া যায়। তারপর আরো ১ বছর মোট ৩ বছর পড়ালেখা করলে Heigher Diploma certificate পাওয়া যায়। তারপর ১ বছর পরে BSc এবং তার ১ বছর পরে MSc. *আমাদের দেশের HSC (12 Y) বিদেশের A level (11 Y) BSc Engineer হতে হলে A level এর পরে ৪ বছর পড়ালেখা করতে হয় *সেই হিসাবে International standard এর Diploma certificate চাইলে HSC এর পরে ২ বছর পড়ালেখা করতে হবে। তাই Diploma ৩ বছর থেকে ৪ বছর করা হয়েছে। আর ডিগ্রী ৩ বছর। তাই Diploma Degree equivalent হয় না । *কারিগরি ব্যবস্থার সাধারণ শিখ্যার সাথে মিলানো যাবেনা , যেমন Medical MBBS ও একটি World Recognise Education level.এতে ৫ বছর পড়ালেখা করে তা ডিগ্রী সমতুল্য (ঢাকা পিজি...

ফেসবুকের প্রথম বাংলাদেশী সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার মেহেদি বখত

ফেসবুকে কর্মরত বাংলাদেশী সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার মেহেদি বখত। তিনি ফেসবুকের মেসেজিং টিমে কাজ করছেন। মেহেদি বখত প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে সেখানে ২০১২ সালে যোগদান করেন। বর্তমানে তিনিসহ পাঁচজন বাংলাদেশী ফেসবুকে কর্মরত আছেন। মেহেদি বখত মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ থেকে ১৯৯৮ সালে এইচএসসি শেষ করে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার প্রকৌশল বিভাগে ভর্তি হন। এরপর যুক্তরাষ্ট্রে তার পিএইচডি শেষ করে ২০১২ সালের ফেব্র“য়ারিতে ফেসবুকে যোগদান করেন। এ সময় তিনি প্রিয়.কম টিমের সঙ্গে ফেসবুকসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মতবিনিময় করেন। বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে কিভাবে ফেসবুকে ইন্টার্ন এবং ইঞ্জিনিয়ার নেয়া যায়, সেই সব বিষয় নিয়েও কথা বলেন তিনি। তুলে ধরেন বিশ্বের সবচে বড় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের বিভিন্ন বিষয়াদি। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ফেসবুক গ্রাহক চাহিদার ওপর নির্ভর করে প্রতি মুহূর্তে পরিবর্তিত হচ্ছে। পেইজ ভ্যারিফাইয়ের ব্যাপারে মেহেদি বলেন, ফেসবুকের পক্ষে সম্ভব নয় তার সব গ্রাহককে ভ্যারিফাই করা। তাই আমরা কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করি। যেমন, ফ্যানপেইজে ফলোয়ার সংখ্যা, লাইক, কমেন্ট ইত্যাদি খেয়াল করি আমরা। এরপর গ্...

গুগলে বাংলাদেশী কনিষ্ঠতম ইঞ্জিনিয়ার ঢাবির মমন্ত

জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগলে কাজ করার সৌভাগ্য কয়জনের হয়? প্রায় প্রত্যেক কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারের স্বপ্ন থাকে গুগলের সঙ্গে কাজ করার। বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যাচাই বাছাই করে গুগল নিয়োগ দেয় বিশ্বের সবচেয়ে মেধাবী ও তুখোড় ইঞ্জিনিয়ারদের। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে গুগলে সুযোগ পেয়েছেন বেশ কয়েকজন ইঞ্জিনিয়ার। এবার গুগলে কাজ করার সুযোগ পেলেনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের (CSE) ১৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থী মমন্থ মাসহাক মৃন্ময়। তিনি বাংলাদেশ থেকে গুগলে সুযোগ পাওয়া ইঞ্জিনিয়ারদের মধ্যে সবচেয়ে কনিষ্ঠতম সদস্য।

কারিগরি শিক্ষা নিয়ে কিছু সঠিক ধারণা

লেখাপড়া নিয়ে এ দেশের মানুষের অনেকেরই একটা ভুল ধারণা রয়েছে। বেশির ভাগ মানুষের ধারণা হচ্ছে, লেখাপড়ার অর্থ হচ্ছে মাথার মাঝে একগাদা তথ্য ঠেসে রাখা, যে যত বেশি তথ্য ঠেসে রাখতে পারে, সে লেখাপড়ায় তত ভালো। তথ্য ঠিকমতো মাথায় ঠেসে রাখতে পেরেছে কি না, সেটা যাচাই করা হয় পরীক্ষার হলে, যে যত নিখুঁতভাবে মাথার মাঝে ঠেসে রাখা তথ্যটা উগলে দিতে পারে, সে তত ভালো গ্রেড পায়, পাড়া-প্রতিবেশী, বন্ধুবান্ধব, আত্মীয়স্বজন তাকে ধন্য ধন্য করে। অথচ মোটেও এটা লেখাপড়া হওয়ার কথা ছিল না, লেখাপড়ার পুরো বিষয়টিই হচ্ছে নতুন কিছু করার ক্ষমতা। একজন ছাত্র যে বিষয়টি আগে কখনো দেখেনি, যদি সেটাকেও সে বিশ্লেষণ করতে পারে, তাহলে বুঝতে হবে, সে খানিকটা হলেও লেখাপড়া শিখেছে। আইনস্টাইন তো আর শুধু শুধু বলেননি। কল্পনাশক্তি জ্ঞান থেকেও বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আমরা ধাক্কাধাক্কি করে খানিকটা জ্ঞান অর্জন করেই ফেলতে পারি, কিন্তু যদি কল্পনাশক্তি না থাকে, তাহলে সেই জ্ঞানটুকু হবে একেবারেই ক্ষমতাহীন দুর্বল জ্ঞান। কল্পনাশক্তি যদি থাকে, তাহলে সেই জ্ঞানটুকু হতে পারে অনেক বেশি কার্যকর। আমরা চোখ, কান খোলা রাখলেই তার এক শ একটা উদাহরণ দেখ...