সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

ডুয়েটের ছাত্রছাত্রীদের ৬দফা দাবি নিয়ে মাঠে ।


ছয় দফা দাবিকে সামনে রেখে স্মারকলিপি তৈরির কার্যক্রম প্রায় শেষ প্রর্যায়। আপনাদের সুবিধার্থে দাবি সমূহ আবারও তুলে ধরা হলঃ

                                                                
১। ডুয়েটের গৌরব ও ঐতিহ্যের প্রতি সম্মান রেখে মাননীয় রাষ্ট্রপতি মহোদয়কে ছাড়া যেন কোন সমাবর্তন আয়োজন করা না হয়। সমাবর্তনে মাননীয় রাষ্ট্রপতি মহোদয় এঁর উপস্থিতি নিশ্চিত কল্পে মাননীয় রাষ্ট্রপতি মহোদয় এঁর সদয় অনুমতি ক্রমে তাঁর সুবিধামত সময়ে সমাবর্তনের সময় নির্ধারণ পূর্বক তা আয়োজন করতে হবে। এতে সম্ভাব্য নির্ধারিত সময় হতে সমাবর্তনের তারিখ পরিবর্তন হলেও কোন সমস্যা নাই।


২। সমাবর্তনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান এঁর সুযোগ্য কন্যা গণ-প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা কে সম্মানসূচক ডক্টরের ডিগ্রি প্রদান করতে হবে।

৩। সমাবর্তনে দেশ-বরেণ্য ব্যক্তিবর্গকে সাদর আমন্ত্রণ জানাতে হবে।

৪। সমাবর্তনের ব্যাপক প্রচার ও প্রচারণার ব্যবস্থা করতে হবে। এর জন্য বিশেষ ক্রোরপত্র প্রকাশসহ জাতীয় দৈনিক পত্রিকা, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় ব্যাপক প্রচারণার ব্যবস্থা করতে হবে।

৫। সমাবর্তন অনুষ্ঠানে ডুয়েট আন্দোলনকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে এবং ডুয়েট আন্দোলনের সম্মানার্থে ডুয়েট ক্যাম্পাসে “ডুয়েট স্মৃতিস্থম্ভ” স্থাপন করতে হবে। যাতে ডুয়েট আন্দোলনে পূর্ণ চিত্র প্রকাশ পায়।

৬। ডুয়েটের ব্যাপক প্রচার ও প্রচারণার স্বার্থে সমাবর্তনসহ যাবতীয় অনুষ্ঠান ডুয়েটের মাটিতেই আয়োজন করতে হবে।

আশা রাখি এই দাবি সমূহের সাথে সকলেই একমত প্রশন করবেন এবং শেয়ার করে সকলের কাছে এই দাবি সমূহ পৌঁছাতে সহযোগীতা করবেন।

.......................
রাষ্ট্রপতি ছাড়া কোন সমাবর্তন নয়,
গৌরবের প্রশ্নে আপোষ নয়।
*****
No convocation without honorable President,
pride isn't compromised.

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

রাজশাহী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট: সাড়ে ৬ বছর ধরে বন্ধ ছাত্রাবাস, শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি

২০১০ সালের ৭ জানুয়ারি রাজশাহী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে সংঘর্ষে ছাত্রলীগের হামলায় নিহত হন ছাত্রমৈত্রীর রেজাওয়ানুল চৌধূরী সানি। এ ঘটনায় ক্যাম্পাস অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ। ওই দিন বিকেল পাঁচটার মধ্যে শিক্ষার্থীদের আবাসিক ছাত্রাবাস ত্যাগের নিদের্শ দেওয়া হয়। এর কিছুদিন পর এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি  খুলে পড়াশোনার পরিবেশ স্বাভাবিক হলেও দীর্ঘ সাড়ে ছয় বছর ধরে বন্ধই রয়েছে ইনস্টিটিউটের তিনটি ছাত্রাবাস। ফলে অবকাঠামো থাকার পরেও আবাসন সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন নগরীর বাইরে থেকে আসা শিক্ষার্থীরা। এতে করে চরম ভোগন্তি পোহাতে হচ্ছে তাদের। এ অবস্থায় দ্রুত ছাত্রাবাসগুলো খুলে দেওয়ার জোর দাবি জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। অন্যদিকে র্দীঘদিন ছাত্রাবাস বন্ধ থাকায় তা বসবাসের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। ফলে সংস্কার না হওয়ায় ছাত্রাবাসগুলো খুলে দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। তবে ছাত্রাবাস সংস্কার করে তা খুলে দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে দাবি করেছেন পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট কর্তৃপক্ষ। অন্যদিকে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে, রাজশাহী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে ছাত্রলীগ ও ছাত্রমৈত্রীর দ্বন্দ্ব এখ...

ডিপ্লোমা কি অনার্স এর সমমান?

না ডিপ্লোমা অনার্সের সমমান নয়। বাংলাদেশের শিক্ষার মান কোনটা কি দেখতে নিচের ছবিটা দেখুন

ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়াররা কিভাবে শাজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এ চান্স পেতে চান ?

শাহাজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের বেস্ট বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এর মধ্যে একটি । এখানকার কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (CSE) ফ্যাকাল্টি এবং ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (EEE) এর ফ্যাকাল্টি এর ডিমান্ড বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (BUET) এর পরপরই । কেননা এই দুইটি ফ্যাকাল্টি বিশেষত CSE ফ্যাকাল্টি এর দায়িত্বে রয়েছেন আমাদের সকলের অতি পরিচিত মুখ আর আমাদের শ্রদ্ধাভাজন " ডঃ মুহাম্মদ জাফর ইকবাল স্যার" । এই কথা শুনে ডিপ্লোমা স্টুডেন্ট কিংবা ডুয়েটিয়ান রা যত চিল্লাচিল্লি করুক না কেন শেষ পর্যন্ত যখন জব মার্কেট কে এনালাইসিস করবে সকলে এবং সেই সাথে যখন দেশের শীর্ষস্থানীয় প্রযুক্তিবিদ দের পরামর্শ নিবেন তখনই বুঝতে পারবেন কথাটি কতটুকু সত্য । যাই হউক এবার আসি মুল বক্তব্য এ । একথা সত্য যে যে ডুয়েট এর জন্য প্রস্তুতি নেওয়া ব্যাতিরখে কেউ কখনও শাহাজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এ ভর্তির আশা কোনভাবেই করতে পারে না ।