সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

বাংলাদেশের প্রথম ‘সোলার সাইকেল’ তৈরী করলো দিনাজপুর পলিটেকনিকের ছাত্র।




সৌরবিদ্যুৎ দ্বারা চালিত বাই সাইকেল। দেখতে ও শুনতে অদ্ভুদ মনে হলেও এমন একটি সাইকেল তৈরী করেছে দিনাজপুর পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট এর তিনজন ছাত্র। এ পদ্ধতিতে তৈরী এ ধরনের দ্রম্নত গতি সম্পন্ন ও সাশ্রয়ী সাইকেল বাংলাদেশে এটাই প্রথম। যার নাম দেয়া হয়েছে ‘‘সোলার সাইকেল’’।
দিনাজপুর পলিটেকনিক ছাত্র ইন্সটিটিউটের স্কিল প্রজেক্ট-এ এই প্রথম সোলার সাইকেল তৈরী করেছে ইন্সটিটিউটের পাওয়ার টেকনোলজির ৬ষ্ঠ পর্বের ২য় শিফট এর ছাত্র শহরের বাসুনিয়াপট্টিস’ মাধব মলিস্নক এর পুত্র বিজয় মলিস্নক (১৮), মাশিমপুরের আব্দুস সামাদের পত্র সাব্বির হোসেন ও নীলফামারী জেলার বেড়াকুঠি’র হেমনত্ম কুমার রায় এর পুত্র শানত্ম কুমার রায় (১৮)।
তারা জানায়, এই সাইকেলে কোন চার্জের খরচ নেই। দিনের বেলায় এটি সুর্যের আলোয় চার্জ হয় এবং যদি রাতে চালানো যায় তাহলে রাসত্মায় অন্যান্য যানবাহনের হেড লাইটের আলোতেও এটি চার্জ হবে। আর ১ ঘন্টায় ২০/২৫ কিলোমিটার চলে।
যদি চলতে চলতে কখনো চার্জ শেষ হয়ে যায় তাহলে কি হবে ? জানতে চাইলে তারা বলেন, স্বাভাবিক সাইকেল যেভাবে প্যাডেল ব্যবহার করে চালাতে হয় ঠিক সেভাবেই চলাতে হবে। তাতে অটোমেটিক বেটারীগুলো চার্জ হতে থাকবে। আর এই সাইকেল বেশি ভারিও নয়।
সৌরবিদ্যুৎ দ্বারা চালিত বাই সাইকেল। দেখতে ও শুনতে অদ্ভুদ মনে হলেও এমন একটি সাইকেল তৈরী করেছে দিনাজপুর পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট এর তিনজন ছাত্র। এ পদ্ধতিতে তৈরী এ ধরনের দ্রম্নত গতি সম্পন্ন ও সাশ্রয়ী সাইকেল বাংলাদেশে এটাই প্রথম। যার নাম দেয়া হয়েছে ‘‘সোলার সাইকেল’’।
দিনাজপুর পলিটেকনিক ছাত্র ইন্সটিটিউটের স্কিল প্রজেক্ট-এ এই প্রথম সোলার সাইকেল তৈরী করেছে ইন্সটিটিউটের পাওয়ার টেকনোলজির ৬ষ্ঠ পর্বের ২য় শিফট এর ছাত্র শহরের বাসুনিয়াপট্টিস’ মাধব মলিস্নক এর পুত্র বিজয় মলিস্নক (১৮), মাশিমপুরের আব্দুস সামাদের পত্র সাব্বির হোসেন ও নীলফামারী জেলার বেড়াকুঠি’র হেমনত্ম কুমার রায় এর পুত্র শানত্ম কুমার রায় (১৮)।
তারা জানায়, এই সাইকেলে কোন চার্জের খরচ নেই। দিনের বেলায় এটি সুর্যের আলোয় চার্জ হয় এবং যদি রাতে চালানো যায় তাহলে রাসত্মায় অন্যান্য যানবাহনের হেড লাইটের আলোতেও এটি চার্জ হবে। আর ১ ঘন্টায় ২০/২৫ কিলোমিটার চলে।
যদি চলতে চলতে কখনো চার্জ শেষ হয়ে যায় তাহলে কি হবে ? জানতে চাইলে তারা বলেন, স্বাভাবিক সাইকেল যেভাবে প্যাডেল ব্যবহার করে চালাতে হয় ঠিক সেভাবেই চলাতে হবে। তাতে অটোমেটিক বেটারীগুলো চার্জ হতে থাকবে। আর এই সাইকেল বেশি ভারিও নয়।
এই সাইকেলের সুবিধা কি কি ? প্রশ্নের উত্তরে তারা বলেন, এটি সাধারন সাইকেলের থেকে অনেক দ্রম্নত গতি সম্পন্ন। মটর লাগানো তবুও বিদ্যুত খরচ করে চার্জ দিতে হয় না। আর তেল খরচ নেই।
এ ধরনের সাইকেল আরো তৈরী করবেন কি না ? জানতে চাইলে তারা বলেন, শহওে এটির চাহিদা আছে অনেক। সাইকেল টি শহরে বের করলেই সবাই কেমন যেন অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে। আর বর্তমানে মটর সাইকেলের পাশাপাশি আরেকটি বৈদ্যুতিক চার্জ সিষ্টেম মটর সাইকেল বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। কিন’ তার দামও অনেক বেশি। আর এ ধরনের একটি সোলার সাইকেল তৈরী করতে প্রয়োজন একটি যে কোন সাইকেল, ২০ ওয়াটের ১টি সোলার প্যানেল, ২৪ ভোল্টের ২টি বেটারী, পিকআপ সেট, ১টি ডিসি মটর ও ১টি আইপিএস। আর এতে খুব জোর হলে খরচ হয় প্রায় ১২ থেকে ১৫ হাজার টাকা। আমরা মনে করি যেহেতু এটি বাণিজ্যিক ভাবে দেশের জন্য লাভজনক সেহেতু সরকারী কোন সুযোগ সুবিধা পেলে আমরা এটাকে বাজারজাত করতে পারবো। যা আমাদের চলার পথকে ছোট করে দেবে ও দেশের জন্য অনেক লাভজনক হবে।
এই সাইকেলের সুবিধা কি কি ? প্রশ্নের উত্তরে তারা বলেন, এটি সাধারন সাইকেলের থেকে অনেক দ্রম্নত গতি সম্পন্ন। মটর লাগানো তবুও বিদ্যুত খরচ করে চার্জ দিতে হয় না। আর তেল খরচ নেই।
এ ধরনের সাইকেল আরো তৈরী করবেন কি না ? জানতে চাইলে তারা বলেন, শহওে এটির চাহিদা আছে অনেক। সাইকেল টি শহরে বের করলেই সবাই কেমন যেন অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে। আর বর্তমানে মটর সাইকেলের পাশাপাশি আরেকটি বৈদ্যুতিক চার্জ সিষ্টেম মটর সাইকেল বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। কিন’ তার দামও অনেক বেশি। আর এ ধরনের একটি সোলার সাইকেল তৈরী করতে প্রয়োজন একটি যে কোন সাইকেল, ২০ ওয়াটের ১টি সোলার প্যানেল, ২৪ ভোল্টের ২টি বেটারী, পিকআপ সেট, ১টি ডিসি মটর ও ১টি আইপিএস। আর এতে খুব জোর হলে খরচ হয় প্রায় ১২ থেকে ১৫ হাজার টাকা। আমরা মনে করি যেহেতু এটি বাণিজ্যিক ভাবে দেশের জন্য লাভজনক সেহেতু সরকারী কোন সুযোগ সুবিধা পেলে আমরা এটাকে বাজারজাত করতে পারবো। যা আমাদের চলার পথকে ছোট করে দেবে ও দেশের জন্য অনেক লাভজনক হবে।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

রাজশাহী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট: সাড়ে ৬ বছর ধরে বন্ধ ছাত্রাবাস, শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি

২০১০ সালের ৭ জানুয়ারি রাজশাহী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে সংঘর্ষে ছাত্রলীগের হামলায় নিহত হন ছাত্রমৈত্রীর রেজাওয়ানুল চৌধূরী সানি। এ ঘটনায় ক্যাম্পাস অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ। ওই দিন বিকেল পাঁচটার মধ্যে শিক্ষার্থীদের আবাসিক ছাত্রাবাস ত্যাগের নিদের্শ দেওয়া হয়। এর কিছুদিন পর এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি  খুলে পড়াশোনার পরিবেশ স্বাভাবিক হলেও দীর্ঘ সাড়ে ছয় বছর ধরে বন্ধই রয়েছে ইনস্টিটিউটের তিনটি ছাত্রাবাস। ফলে অবকাঠামো থাকার পরেও আবাসন সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন নগরীর বাইরে থেকে আসা শিক্ষার্থীরা। এতে করে চরম ভোগন্তি পোহাতে হচ্ছে তাদের। এ অবস্থায় দ্রুত ছাত্রাবাসগুলো খুলে দেওয়ার জোর দাবি জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। অন্যদিকে র্দীঘদিন ছাত্রাবাস বন্ধ থাকায় তা বসবাসের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। ফলে সংস্কার না হওয়ায় ছাত্রাবাসগুলো খুলে দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। তবে ছাত্রাবাস সংস্কার করে তা খুলে দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে দাবি করেছেন পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট কর্তৃপক্ষ। অন্যদিকে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে, রাজশাহী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে ছাত্রলীগ ও ছাত্রমৈত্রীর দ্বন্দ্ব এখ...

ডিপ্লোমা কি অনার্স এর সমমান?

না ডিপ্লোমা অনার্সের সমমান নয়। বাংলাদেশের শিক্ষার মান কোনটা কি দেখতে নিচের ছবিটা দেখুন

ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়াররা কিভাবে শাজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এ চান্স পেতে চান ?

শাহাজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের বেস্ট বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এর মধ্যে একটি । এখানকার কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (CSE) ফ্যাকাল্টি এবং ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (EEE) এর ফ্যাকাল্টি এর ডিমান্ড বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (BUET) এর পরপরই । কেননা এই দুইটি ফ্যাকাল্টি বিশেষত CSE ফ্যাকাল্টি এর দায়িত্বে রয়েছেন আমাদের সকলের অতি পরিচিত মুখ আর আমাদের শ্রদ্ধাভাজন " ডঃ মুহাম্মদ জাফর ইকবাল স্যার" । এই কথা শুনে ডিপ্লোমা স্টুডেন্ট কিংবা ডুয়েটিয়ান রা যত চিল্লাচিল্লি করুক না কেন শেষ পর্যন্ত যখন জব মার্কেট কে এনালাইসিস করবে সকলে এবং সেই সাথে যখন দেশের শীর্ষস্থানীয় প্রযুক্তিবিদ দের পরামর্শ নিবেন তখনই বুঝতে পারবেন কথাটি কতটুকু সত্য । যাই হউক এবার আসি মুল বক্তব্য এ । একথা সত্য যে যে ডুয়েট এর জন্য প্রস্তুতি নেওয়া ব্যাতিরখে কেউ কখনও শাহাজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এ ভর্তির আশা কোনভাবেই করতে পারে না ।